Showing posts with label info. Show all posts
Showing posts with label info. Show all posts

At only 499tk smartphone! মাত্র ৪৯৯ টাকায় স্মার্টফোন

At only 499tk smartphone(মাত্র ৪৯৯ টাকায় স্মার্টফোন)

ফাইল ছবি

The great revolution in this era of information technology as a cheap phone market. The cost is only $ 499 if you can hand the smartphone.


(তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে এ যেন সস্তায় ফোনের বাজারে মহাবিপ্লব। এবার মাত্র ৪৯৯ টাকা খরচ করলেই হাতের মুঠোয় এসে যাবে স্মার্টফোন।)

South Korea is one of the phone makers themselves with the Indian Government to bring to market the smartphone is only 499 rupees. He will be on the phone WhatsApp, the advantages of the Internet, including Facebook.


(দক্ষিণ কোরিয়ার এক ফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গাঁটছাড়া বেধে এক ভারতীয় প্রতিষ্ঠান দেশটির বাজারে আনতে চলেছে মাত্র ৪৯৯ টাকার স্মার্টফোন। সেই ফোনে থাকবে হোয়টসঅ্যাপ, ফেসবুক সহ ইন্টারনেটের সমস্ত রকম সুযোগ-সুবিধা।)

This will be reduced to Rs 500 a VGA camera on the phone. There will be a variety of games. 6 months warranty will be given. However, when this phone will hit the market in the country or any Indian company says this phone is not yet known.


(৫০০ টাকারও কমে এই ফোনে থাকবেও ভিজিএ ক্যামেরা। থাকবে নানা রকম গেমসও। ৬ মাস ওয়ারেন্টির সুবিধাও দেওয়া হবে। তবে কবে থেকে এই ফোন দেশটির বাজারে আসবে বা কোন ভারতীয় কোম্পানি এই ফোন আনছে তা জানা যায়নি।)

Chop the smartphone market for several years has begun to catch up with alacrity. But the Rs 499! Now, see, so much to gain from the sale of low-end mobile phone can be taken home.


(সস্তার স্মার্টফোনের বাজার ধরতে তত্‍পরতা বেশ কয়েক বছর ধরেই শুরু হয়েছে। কিন্তু তা বলে ৪৯৯ টাকায়! এখন দেখার, এত কম দামে মোবাইল ফোন বিক্রি করে কতটা লাভ ঘরে তোলা যায়।)

Not until December pay- scale ডিসেম্বরের আগে হচ্ছে না পে-স্কেল

Not until December pay- scale  (ডিসেম্বরের আগে হচ্ছে না পে-স্কেল)



সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ঘোষিত নতুন বেতন কাঠামো (পে-স্কেল) আগামী ডিসেম্বরের আগে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থবিভাগের কর্মকর্তারা। সরকারের পরিকল্পনা ছিল চলতি অক্টোবর থেকেই এটি বাস্তবায়ন করা। কিন্তু মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর এখন সেটি অর্থবিভাগে যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।
এদিকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২৪ দিনের লম্বা সফর শেষে গত সপ্তাহে দেশে ফিরেছেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাহবুব আহমেদও অর্থমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে দেশের বাইরে ছিলেন। তাদের অনুপস্থিতিতেই অর্থবিভাগের কর্মকর্তারা পে-স্কেলের ওপর একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করছেন। এটি অনুমোদন দিয়ে খুব শিগগিরই প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। সেখান থেকে ফিরে আসার পর তা আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হবে। এর পর তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে। এসব কাজ সম্পন্ন করতে আরও এক মাস সময়ের প্রয়োজন হবে। ফলে ডিসেম্বরের আগে তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না বলে জানা গেছে। তবে বাস্তবায়ন যখনই হোক না কেন কার্যকর দেখানো হবে জুলাই-২০১৫ থেকেই।
এদিকে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় ২১ লাখ চাকরিজীবীর বেতন বাড়ছে। এমন খবরে ইতিমধ্যেই দ্রব্যমূল্য বাড়তে শুরু করেছে। মানুষের চাহিদারও পরিবর্তন ঘটতে শুরু করেছে। এর মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রার মান আরও উন্নত হবে। কেননা সরকারের প্রায় ২১ লাখ চাকরিজীবীর বেতন দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাবে শাক-সবজি, মাছ, মাংসসহ অন্যান্য সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বাড়তে শুরু করেছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বাসা ভাড়া বাড়ানোরও ঘোষণা দিয়েছেন বাড়ির মালিকরা।
অন্যদিকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সরকারি অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা তাদের আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বহাল রাখার দাবিতে। তবে তাদের এই আন্দোলন আমলে নিচ্ছেন না অর্থমন্ত্রী।
সিনিয়র সচিব মাহবুব আহমেদ বলেন, যত দ্রুত সম্ভব পে-স্কেল বাস্তবায়নের চেষ্টা করছে সরকার। মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পরই এ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু ছোটখাটো কিছু বিষয় আর সংযোজন-বিয়োজনের কিছু কাজ থাকায় কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।
কবে নাগাদ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা নতুন স্কেলে বেতন পাবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। তবে নতুন বছর শুরু হওয়ার আগেই এটি বাস্তবায়ন হবে। আবার নতুন বছরও শুরু হতে পারে নতুন বেতন স্কেল দিয়ে।



Primary school teachers do not have independent pay - scale , the finance minister প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন-স্কেল হবে না

Primary school teachers do not have independent pay - scale , the finance minister said on abul mal Mohite . (প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন-স্কেল হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। )


abul mal abdul mohit
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন-স্কেল হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। রোববার সকালে ৫ দফা দাবিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রীর সাক্ষাতে গেলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ঐক্যজোটের ৮ প্রতিনিধি মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এসময় বৈঠকে তারা অর্থমন্ত্রীর কাছে স্বতন্ত্র বেতন-স্কেল, পদোন্নতিসহ ৫ দফা দাবি তোলে ধরেন।তবে তাদের জন্য স্বতন্ত্র কোনো পে-স্কেলের পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রচলিত পে-স্কেলেই বেতন-ভাতা পাবেন তারা। শিক্ষক প্রতিনিধিদের অর্থমন্ত্রী বলেন, আজ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক আছে তার। সেখানে এসব নিয়ে কথা বলবো। তিনি বলেন, এই প্রথম কেউ আমাকে বিষয়গুলো জানাতে এলো। এর আগে আপনাদের (শিক্ষকদের) বিষয়ে আমাকে কেউ কিছু জানান নি। দেখা যাক, কি করা যায়। শিক্ষকদের ৫ দফা দাবি হলো- ৮ম পে-স্কেলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকদের বেতন-স্কেল প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের নিচের ধাপেই নির্ধারণ, প্রধান শিক্ষক পদে সরাসরি নিয়োগ বন্ধ করে সহকারী শিক্ষক পদ থেকে এন্ট্রিপদ ধরে সব আর্থিক সুবিধাসহ শতভাগ পদোন্নতি প্রদান, ৮ম জাতীয় বেতন স্কেলে টাইম স্কেল বহালসহ যথাসময়ে যোগদান তারিখ অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট ১০ শতাংশ চক্রবৃদ্ধিহারে দেয়া, সদ্য জাতীয়করণ করা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের সহকারী শিক্ষক পদে পদায়ন করে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দেয়া, প্রাথমিক ডিপার্টমেন্টকে নন-ভ্যাকেশনাল ডিপার্টমেন্ট হিসেবে ঘোষণা। এদিকে শিক্ষক প্রতিনিধিরা জানান, তারা দীর্ঘদিন ধরে একই পদে রয়েছেন। এর মধ্যে খুবই কম বয়সী কেউ প্রধান শিক্ষক হয়ে সরাসরি নিয়োগ পেয়ে এসেছেন। এতে তারা মর্যাদায় আঘাত পেয়েছেন। বর্তমান নিয়মে প্রধান শিক্ষক পদে সরাসরি নিয়োগ হবে ৩৫ শতাংশ এবং পদোন্নতিতে ৬৫ শতাংশ। এটিকে বৈষম্য উল্লেখ করে হ্রাসের অনুরোধ জানান। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে শিক্ষাগত যোগ্যতা যেন ন্যূনতম ডিগ্রি পাস ধরা হয়, সে অনুরোধও জানান প্রতিনিধিরা। 

Make money by uploading videos on Facebook

Make money by uploading videos on Facebook  ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয় করুন



Soon the popular social networking sites Facebook, upload videos and earn a chance to match . The commercial video feeds on Facebook is going to start. As a result, Facebook users uploading videos, why not share it, and then you see a large number of people will pay Facebook. Will receive 55 percent of the video Uploader. Facebook takes 45 percent. Every day 400 million videos on Facebook, Facebook officials are promoting. Video posted on Facebook has become popular. Which is a threat for the YouTube. Eleni merely advertising specialist consultancy IHS said, Facebook is growing video space. Users can enjoy videos are posted on Facebook.
According to Facebook 's videos on YouTube exceeded 2014. As a result, Facebook has become a threat for the YouTube video. In June this year, the announcement of the popular HBO broadcast media, some of them said they would promote the video on Facebook. It means Facebook users upload videos to make it even more when they are on the road seems to be the question.The ad appears in the video uploaded on YouTube Uploader being given 55 percent of the money earned from advertising . Facebook is ready to give money at him.



ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয় করুন



অচিরেই জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয় করার সুযোগ মিলবে। ফেসবুক এজন্য বাণিজ্যিক ভিডিও ফিড চালু করতে যাচ্ছে। ফলে ফেসবুক ব্যবহারকারী কেনো ভিডিও আপলোড করলে সেটি যদি বেশি সংখ্যক মানুষ দেখে এবং শেয়ার করে তবে ফেসবুক অর্থ দেবে। ভিডিও আপলোডকারী পাবেন শতকরা ৫৫ ভাগ। ফেসবুকে নেবে শতকরা ৪৫ ভাগ।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে প্রতিদিন ফেসবুকে ৪০০ কোটি ভিডিও প্রচার হয়। ফেসবুকে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ভিডিও পোস্ট। যা কিনা ইউটিউবের জন্য হুমকি স্বরূপ। আইএইচএস কনসালটেন্সির বিজ্ঞাপন বিশেষজ্ঞ এলেনি ম্যারোলি জানিয়েছেন, ফেসবুকে বাড়ছে ভিডিও স্পেস। ব্যবহারকারীরা ফেসবুকে পোস্ট হওয়া ভিডিও উপভোগ করছেন। 
২০১৪ সালের তথ্য মতে ফেসবুক ভিডিওর জনপ্রিয়তা ইউটিউবেও ছাড়িয়ে গেছে। ফলে ফেসবুক ভিডিও ইউটিউবের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ বছরের জুনে যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় সম্প্রচার মাধ্যম এইচবিও এক ঘোষণায় জানিয়েছিল তারা তাদের কিছু অনুষ্ঠানের ভিডিও ফেসবুকে প্রচার করবে। ফেসবুক ব্যবহারকারীর এটিতে ভিডিও আপলোড করে অর্থ পেলে তারা এটি করতে আরও উৎসাহিত হবে বলে মনে করছে ফেসবুক।
যদিও ইউটিউবে আপলোড করা ভিডিওতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হলে আপলোডকারীকে বিজ্ঞাপন থেকে অর্জিত অর্থের ৫৫ শতাংশ দেয়া হচ্ছে। ফেসবুকও একেই হারে অর্থ দিতে প্রস্তুত রয়েছে।

Daulatpur population amount

২০০১ সালের বাংলাদেশ আদমশুমারী অনুযায়ী দৌলতপুর উপজেলার জনসংখ্যা ৪,৪৩,৯৬০ জন। এর মধ্যে ৫১.৪২ শতাংশ পুরুষ ও বাকী ৪৮.৫৮ শতাংশ নারী। উপজেলার আঠারোর্ধ জনসংখ্যা ১,৭৮,৫৩৯ জন। এখানকার শিক্ষিতের হার ২০.৫% (৭+ বছর বয়সী) যেখানে জাতীয় পর্যায়ে শিক্ষিতের হার ৩২.৪%।[২] মোট জনসংখ্যার ৯৯.২৮% মুসলিম ও ০.৭২% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। এখানে ১৬০ টি মসজিদ , ১ টি মন্দির ও ১ টি গির্জা রয়েছে। 

More details for visit

The selected time scale will benefit from having a valid selection grade.

The selected time scale will benefit from having a valid selection grade. টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বহাল থাকলেই চাকরিজীবীরা লাভবান হবেন।  


প্রতি বছর সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পাঁচ শতাংশ হারে বেতন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত সঠিক নয়। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। পুরনো পদ্ধতি টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বহাল থাকলেই চাকরিজীবীরা লাভবান হবেন। এ কারণে নতুন বেতন কাঠামোতে টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাতিল করে নতুন যে সুবিধার ঘোষণা দেয়া হয়েছে তা চ্যালেঞ্জ করে একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে সচিবালয় সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদ। চলতি সপ্তাহে প্রতিবেদনটি সরকারের গঠিত বেতন বৈষম্য দূরীকরণ কমিটির কাছে জমা দেয়া হয়। ওই প্রতিবেদনে হিসাব করে দেখানো হয়, দীর্ঘমেয়াদে একজন চাকরিজীবী টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডেই লাভবান হবেন। সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদের প্রতিবেদনে অষ্টম বেতন কাঠামোর ২০টি গ্রেডের সুবিধা আগামী ২০৩০ সাল পর্যন্ত পর্যালোচনা করা হয়। এতে টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাদ দিয়ে পাঁচ শতাংশ হারে বেতন বৃদ্ধিতে ক্ষতি এবং ওই দুটি সুবিধা বহাল রাখা হলে লাভের বিষয়টি পাশাপাশি হিসাব করে দেখানো হয়। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদের যুগ্ম মহাসচিব জাকারিয়া মঙ্গলবার যুগান্তরকে বলেন, বেতন বৈষম্য দূরীকরণ কমিটিকে হিসাবসহ প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে। আমরা যে হিসাব দিয়েছি অর্থমন্ত্রী সে হিসাব যাচাই করে দেখতে পারেন। অর্থমন্ত্রীর সুবিধার জন্যই আমরা এসব তথ্য প্রদান করেছি। পাশাপাশি এ বিষয়ে কথা বলার জন্য আমরা সাক্ষাতের সময় চেয়েছি মন্ত্রীর কাছে। এখন কমিটি এসব তথ্য পর্যালোচনা করে দেখতে পারবে। কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নতুন পে-স্কেলে বছরে পাঁচ শতাংশ হারে বেতন বৃদ্ধিতে ২০৩০ সালে গিয়ে সর্বনিু গ্রেডের (২০) একজন কর্মচারীর বেতন ৮২৫০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়াবে ১৭ হাজার ১৫১ টাকা। কিন্তু সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল বহাল রাখা হলে কোনো পদোন্নতি ছাড়াই একই সময়ে সর্বনিম্ন গ্রেডের কর্মচারীর বেতন দাঁড়াবে ২৪ হাজার ৭৬৩ টাকা। একইভাবে নতুন বেতন কাঠামো অনুযায়ী ২০৩০ সালে গ্রেড-২-এর বেতন হবে এক লাখ ১৪ হাজার ৬৪৮ টাকা, গ্রেড-৩-এর বেতন হবে ১ লাখ ১৭৫৩ টাকা, গ্রেড-৪-এর বেতন ৯০ হাজার ৪৭ টাকা, গ্রেড-৫-এর বেতন হবে ৮৩ হাজার ২১৭ টাকা, গ্রেড-৬-এর বেতন হবে ৭৩ হাজার ৮০২ টাকা, গ্রেড-৭-এর বেতন হবে ৬০ হাজার ২৮৯ টাকা, গ্রেড-৮-এর বেতন হবে ৪৭ হাজার ৮১৫ টাকা, গ্রেড-৯-এর বেতন হবে ৪৫ হাজার ৭৩৬ টাকা, গ্রেড-১০-এর বেতন ৩৩ হাজার ২৬৩ টাকা, গ্রেড-১১-এর বেতন ২৫ হাজার ৯৮৭ টাকা, গ্রেড-১২-এর বেতন ২৩ হাজার ৪৯২ টাকা, গ্রেড-১৩-এর বেতন ২২ হাজার ৮৬৮ টাকা, গ্রেড-১৪-এর বেতন ২১ হাজার ২০৫ টাকা, গ্রেড-১৫-এর বেতন ২০ হাজার ১৬৬ টাকা, গ্রেড-১৬-এর বেতন ১৯ হাজার ৩৩৪ টাকা, গ্রেড-১৭-এর বেতন ১৮ হাজার ৭১০ টাকা, গ্রেড-১৮-এর বেতন ১৮ হাজার ২৯৫ টাকা এবং গ্রেড-১৯-এর বেতন হবে ১৭ হাজার ৬৭১ টাকা। পাশাপাশি টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড সুবিধা বহাল থাকলে এবং ২০৩০ সালে গ্রেড-৯-এর বেতন হবে ৫৯ হাজার ৯৩০ টাকা, গ্রেড-১০-এর বেতন হবে ৪০ হাজার ৮০৬ টাকা, গ্রেড-১৯-এর বেতন হবে ১৯ হাজার ৩৩৪ টাকা। প্রতিবেদনে আরও একটি হিসাবে দেখানো হয় টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাদ দিয়ে। কিন্তু ভবিষ্যতে নিয়মিত পে-স্কেল প্রদান করা হলে গ্রেড-২-এর বেতন হবে এক লাখ ৯৩ হাজার ৪১৪ টাকা, গ্রেড-৩-এর বেতন হবে এক লাখ ৬৬ হাজার ৩৭৩ টাকা, গ্রেড-৪-এর বেতন এক লাখ ৪৭ হাজার ২৩৩ টাকা, গ্রেড-৫-এর বেতন হবে এক লাখ ২৭ হাজার ৮৪১ টাকা, গ্রেড-৬-এর বেতন এক লাখ ৬৫৫৫ টাকা, গ্রেড-৭-এর বেতন ৮৭ হাজার ৪৫ টাকা, গ্রেড-৮-এর বেতন ৬৯ হাজার ৩৬ টাকা, গ্রেড-৯-এর বেতন ৬৬ হাজার ৩৪ টাকা, গ্রেড-১০-এর বেতন ৪৮ হাজার ২৫ টাকা, গ্রেড-১১-এর বেতন ৩৭ হাজার ৫১৯ টাকা, গ্রেড-১২-এর বেতন ৩৩ হাজার ৯১৮ টাকা, গ্রেড-১৩-এর বেতন ৩৩ হাজার ১৭ টাকা, গ্রেড-১৪-এর বেতন ৩০ হাজার ৬১৬ টাকা, গ্রেড-১৫-এর বেতন ২৯ হাজার ১১৫ টাকা, গ্রেড-১৬-এর বেতন ২৭ হাজার ৯১৪ টাকা, গ্রেড-১৭-এর বেতন ২৭ হাজার ১৪ টাকা, গ্রেড-১৮-এর বেতন ২৬ হাজার ৪১৪ টাকা এবং গ্রেড-১৯-এর বেতন হবে ২৫ হাজার ৫১৩ টাকা। প্রতিবেদনে বলা হয়, অষ্টম বেতন কাঠামোতে গড়ে ৯৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেতন বাড়লেও সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল বাদ দেয়ার কারণে তা অধিকাংশ চাকরিজীবীর কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। এতে আরও বলা হয়, বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের সঙ্গে টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডের কোনো সম্পর্ক নেই। চাকরিতে পদোন্নতি একটি সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু অনেক সময় চাকরির ধরন ও প্রতিষ্ঠানের কাঠামো অনুযায়ী পদোন্নতি প্রদান সম্ভব হয় না। এ কারণেই মূলত টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড প্রবর্তন করা হয়। বিশেষ করে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর জনবল, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ, ড্রাইভার, পুলিশ, বিডিআর, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যদের পদোন্নতি দেয়া সম্ভব হয় না। কিন্তু বিগত সব পে-স্কেলে সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল সুবিধা বহাল থাকলেও বর্তমানে তা বাতিল করা হয়েছে।

Technology